তুলসী গাছ হিন্দুদের কাছে এক বিশেষ মাহাত্ম্য নিয়ে আছে। তুলসী গাছ সম্পর্কে ১০টি তথ্য.....
--------------------------------------
--------------------------------------
শাস্ত্রে বলা আছে, তুলসী গাছ থাকলে মৃত্যুর দেবতা যমরাজও নাকি ঘরে ঢুকতে পারেন না! শাস্ত্রে যদি অবিশ্বাসও থাকে, তা-ও শুধু ভেষজ গুণের জন্য আপনি বাড়িতে একটি তুলসীগাছ রাখতে পারেন। বাস্তুর দিক থেকেও তুলসীর গুরুত্ব কম নয়। তাই ঘরে তুলসী গাছ রাখলে সংসারের শুভ-অশুভ মাথায় রেখে কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত।
১. শাস্ত্র মতে, বাড়িতে বা বারান্দায় তুলসী রাখলে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিকে রাখুন।
২. শিবলিঙ্গে বা শিবের পুজোয় তুলসী লাগে না। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী দানব শঙ্খচূড়ের স্ত্রী হল তুলসী। এই শঙ্খচূড় শিবের হাতেই প্রাণ হারিয়েছিল। ফলে, শিবের পুজোয় তুলসী দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
শঙ্খচূড় নামে এক ভয়ানক অসুর ছিল, যার স্ত্রী ছিলেন তুলসী দেবী। তুলসী দেবী ছিলেন একজন সতী নারী। সেই সাথে তিনি ছিলেন শ্রী কৃষ্ণের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উপাসকমণ্ডলী একজন। তার সতীত্ব এতই দৃঢ় ছিল যে ভগবান শিব যুদ্ধে তাঁর স্বামী শঙ্খচূড়কে পরাজিত করতে পারছিলেন না। তিনি পালনকর্তা বিষ্ণুর শরণাপর্ন হলেন।
ভগবান বিষ্ণু কোন উপায় না পেয়ে শঙ্খচূড়ের রূপ ধরে তুলসী দেবীর কাছে গেলেন। তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে তার স্বামী হিসেবে চিন্তা করতেই, মুহূর্তমধ্যে তার সতীত্ব ভাঙ্গা পড়লো। আর এই সুবিধা গ্রহণ করে শিব যুদ্ধে শঙ্খচূড়কে বধ করলেন।
যখন তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে চিনতে পারলেন তখন তিনি রাগান্বিত হয়ে ভগবান বিষ্ণুকে অভিশাপ দিলেন যে, তিনি পাথর(শিলা) হয়ে যাবেন। ভক্তের এই অভিশাপ ভগবান গ্রহন করলেন।আর, তাঁর এই রূপ আজ নারায়ণ শিলা হিসেবে পূজিত হয়ে থাকে।
এরপর তুলসী দেবী আগুনে আত্মহুতি দেন। ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে তুলসী দেবীর সেই দেহ ভস্ম হতে সৃষ্টি হয় তুলসী গাছ।
এই কারনেই, তুলসী পাতা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের প্রিয় এবং কৃষ্ণ পূজা তথা নারায়ণ শিলা পূজায় তুলসী পাতা অপরিহার্য।
শঙ্খচূড় নামে এক ভয়ানক অসুর ছিল, যার স্ত্রী ছিলেন তুলসী দেবী। তুলসী দেবী ছিলেন একজন সতী নারী। সেই সাথে তিনি ছিলেন শ্রী কৃষ্ণের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উপাসকমণ্ডলী একজন। তার সতীত্ব এতই দৃঢ় ছিল যে ভগবান শিব যুদ্ধে তাঁর স্বামী শঙ্খচূড়কে পরাজিত করতে পারছিলেন না। তিনি পালনকর্তা বিষ্ণুর শরণাপর্ন হলেন।
ভগবান বিষ্ণু কোন উপায় না পেয়ে শঙ্খচূড়ের রূপ ধরে তুলসী দেবীর কাছে গেলেন। তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে তার স্বামী হিসেবে চিন্তা করতেই, মুহূর্তমধ্যে তার সতীত্ব ভাঙ্গা পড়লো। আর এই সুবিধা গ্রহণ করে শিব যুদ্ধে শঙ্খচূড়কে বধ করলেন।
যখন তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে চিনতে পারলেন তখন তিনি রাগান্বিত হয়ে ভগবান বিষ্ণুকে অভিশাপ দিলেন যে, তিনি পাথর(শিলা) হয়ে যাবেন। ভক্তের এই অভিশাপ ভগবান গ্রহন করলেন।আর, তাঁর এই রূপ আজ নারায়ণ শিলা হিসেবে পূজিত হয়ে থাকে।
এরপর তুলসী দেবী আগুনে আত্মহুতি দেন। ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে তুলসী দেবীর সেই দেহ ভস্ম হতে সৃষ্টি হয় তুলসী গাছ।
এই কারনেই, তুলসী পাতা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের প্রিয় এবং কৃষ্ণ পূজা তথা নারায়ণ শিলা পূজায় তুলসী পাতা অপরিহার্য।
৩. রবিবার বা কোনও একাদশীর দিন গাছ থেকে তুলসীর পাতা ছিঁড়বেন না। এমনকী সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণের সময়ও নয়। এটা অশুভ।
৪. তুলসী গাছ শুকিয়ে বা মরে গেলে তুলে যেখানে সেখানে ফেলবেন না। নদী বা পুকুরে ফেলুন। বাড়িতে বা বাগানে মরা তুলসী গাছ রাখা সংসারের জন্য অশুভ। মরা গাছ সরিয়ে তুলসীর নতুন চারা বসান।
৫. তুলসীকে আমরা স্ত্রী গাছ হিসেবে দেখি। এটা খেয়াল রাখবেন তুলসী গাছের পাশেই যেন না ক্যাকটাস বা কাঁটাজাতীয় গাছ থাকে। তাতে সংসারে অশান্তি বাড়ে। সুস্বাস্থ্য ও সংসারে সুখশান্তি চাইলে তুলসীগাছের দু-পাশে কাঁটা নেই এমন ফুলের গাছ রাখুন।
৬. মনে রাখবেন তুলসী হল অক্সিজেনের 'শক্তিঘর'। দিনে একবার অন্তত তুলসীগাছের সামনে এসে প্রাণভরে শ্বাস নিন। শরীরের ভিতরে কোনও সংক্রমণ থাকলে, দূর হবে। ঘরে তুলসী রাখলে রোজ সকালে পুজো করতে ভুলবেন না। সন্ধ্যায় তুলসীতলায় প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালিয়ে আসবেন।
৭. ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে দিনে অন্তত দুটো করে তুলসীর পাতা খান।
৮. মনে রাখবেন তুলসীর পাতা চিবিয়ে না খাওয়াই ভালো।
৯. তুলসী ঘরের নানা দোষ কাটায় ও পজেটিভ এনার্জি জোগান দেয় l
১০. কখনই তুলসী গাছের কাছে ঝাঁটা, ঘর মোছার ন্যাতা, ও নোংরা কিছু রাখবেন না l
৪. তুলসী গাছ শুকিয়ে বা মরে গেলে তুলে যেখানে সেখানে ফেলবেন না। নদী বা পুকুরে ফেলুন। বাড়িতে বা বাগানে মরা তুলসী গাছ রাখা সংসারের জন্য অশুভ। মরা গাছ সরিয়ে তুলসীর নতুন চারা বসান।
৫. তুলসীকে আমরা স্ত্রী গাছ হিসেবে দেখি। এটা খেয়াল রাখবেন তুলসী গাছের পাশেই যেন না ক্যাকটাস বা কাঁটাজাতীয় গাছ থাকে। তাতে সংসারে অশান্তি বাড়ে। সুস্বাস্থ্য ও সংসারে সুখশান্তি চাইলে তুলসীগাছের দু-পাশে কাঁটা নেই এমন ফুলের গাছ রাখুন।
৬. মনে রাখবেন তুলসী হল অক্সিজেনের 'শক্তিঘর'। দিনে একবার অন্তত তুলসীগাছের সামনে এসে প্রাণভরে শ্বাস নিন। শরীরের ভিতরে কোনও সংক্রমণ থাকলে, দূর হবে। ঘরে তুলসী রাখলে রোজ সকালে পুজো করতে ভুলবেন না। সন্ধ্যায় তুলসীতলায় প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালিয়ে আসবেন।
৭. ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে দিনে অন্তত দুটো করে তুলসীর পাতা খান।
৮. মনে রাখবেন তুলসীর পাতা চিবিয়ে না খাওয়াই ভালো।
৯. তুলসী ঘরের নানা দোষ কাটায় ও পজেটিভ এনার্জি জোগান দেয় l
১০. কখনই তুলসী গাছের কাছে ঝাঁটা, ঘর মোছার ন্যাতা, ও নোংরা কিছু রাখবেন না l
জয় তুলসী মহারানী কি? --- (জয়)
👉 সকলের সাথে শেয়ার করুন।
👉 নতুন নতুন পোষ্ট পেতে পেজটিকে লাইক দিয়ে রাখুন।
👉 সকলের সাথে শেয়ার করুন।
👉 নতুন নতুন পোষ্ট পেতে পেজটিকে লাইক দিয়ে রাখুন।
No comments:
Post a Comment
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.